সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় স্বাস্থ্যের জন্য চিনিকে প্রায় “খলনায়ক” হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, অতিরিক্ত চিনি গ্রহণে হৃদযন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পাশাপাশি পক্ষঘাত, স্তন্য ক্যান্সার ও অতিরিক্ত মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়।
নতুন এই গবেষণায় দেখা গেছে, চিনি যকৃতের কাজেও বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে।
যকৃতে অতিরিক্ত চর্বি যে সব রোগের কারণ হয়, চিনিযুক্ত পানীয় এড়িয়ে সেসব রোগ থেকে মুক্ত থাকা যায়। বিশ্বব্যাপী যকৃতের দীর্ঘমেয়াদী রোগগুলোর জন্য দায়ী চিনি সমৃদ্ধ কোমল পানীয়।
যদিও দীর্ঘমেয়াদি যকৃতের রোগগুলোর সঙ্গে মদ্যপানের মতো বিষয় জড়িত- এই গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত ফিজি ও ক্যানজাত চিনিযুক্ত কোমল পানীয় পানেও যকৃত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
প্রচুর ফ্রুক্টোজ সমৃদ্ধ অণু জিএলইউটি৮ প্রাকৃতিকভাবেই ফলের মধ্যে থাকে। এই অণুটি কোমল পানীয়র সঙ্গে যুক্ত করা হয়।
ইঁদুরের ওপর চালানো গবেষণায় দেখা গেছে, ইঁদুরের শরীরে জিএলইউটি৮ অণুর প্রবেশ আটকে দিলে বা দেহ থেকে সরিয়ে নিলে যকৃতে ফ্রুক্টোজ প্রবেশে বাধা দিয়ে অতিরিক্ত চর্বি ও যকৃতের রোগ থেকে ইঁদুরকে রক্ষা করে।
গবেষক দলের প্রধান যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব মেডিসিন’র ব্রায়ান ডেবশ্চ বলেন, “আমরা দেখিয়েছি, যকৃতে ফ্রুক্টোজ প্রবেশ করার জন্য জিএলইউটি৮ প্রয়োজন। এই উপাদানটিকে ইঁদুরের শরীরে প্রবেশ করতে না দিলে বা প্রবেশে বাধা দিলে, তারা খাদ্যের অতিরিক্ত চর্বি জনিত যকৃত রোগের শিকার হয় না।”
“যকৃতে ফ্রুক্টোজ প্রবেশ করতে না পারলে, এটি আশপাশের টিস্যুগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।”
এ কারণে চিনিযুক্ত কোমল পানীয় অতিরিক্ত পান না করাই নিরাপদ। শিশুদের ক্ষেত্রে মাতাপিতা যদি অতিরিক্ত চিনিযুক্ত ফিজি জাতীয় পানীয় নিয়ন্ত্রণ করেন তবেই ভাল হয় বলে গবেষকদের অভিমত।
যকৃতে অতিরিক্ত চর্বি যে সব রোগের কারণ হয়, চিনিযুক্ত পানীয় এড়িয়ে সেসব রোগ থেকে মুক্ত থাকা যায়। বিশ্বব্যাপী যকৃতের দীর্ঘমেয়াদী রোগগুলোর জন্য দায়ী চিনি সমৃদ্ধ কোমল পানীয়।
যদিও দীর্ঘমেয়াদি যকৃতের রোগগুলোর সঙ্গে মদ্যপানের মতো বিষয় জড়িত- এই গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত ফিজি ও ক্যানজাত চিনিযুক্ত কোমল পানীয় পানেও যকৃত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
প্রচুর ফ্রুক্টোজ সমৃদ্ধ অণু জিএলইউটি৮ প্রাকৃতিকভাবেই ফলের মধ্যে থাকে। এই অণুটি কোমল পানীয়র সঙ্গে যুক্ত করা হয়।
ইঁদুরের ওপর চালানো গবেষণায় দেখা গেছে, ইঁদুরের শরীরে জিএলইউটি৮ অণুর প্রবেশ আটকে দিলে বা দেহ থেকে সরিয়ে নিলে যকৃতে ফ্রুক্টোজ প্রবেশে বাধা দিয়ে অতিরিক্ত চর্বি ও যকৃতের রোগ থেকে ইঁদুরকে রক্ষা করে।
গবেষক দলের প্রধান যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব মেডিসিন’র ব্রায়ান ডেবশ্চ বলেন, “আমরা দেখিয়েছি, যকৃতে ফ্রুক্টোজ প্রবেশ করার জন্য জিএলইউটি৮ প্রয়োজন। এই উপাদানটিকে ইঁদুরের শরীরে প্রবেশ করতে না দিলে বা প্রবেশে বাধা দিলে, তারা খাদ্যের অতিরিক্ত চর্বি জনিত যকৃত রোগের শিকার হয় না।”
“যকৃতে ফ্রুক্টোজ প্রবেশ করতে না পারলে, এটি আশপাশের টিস্যুগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।”
এ কারণে চিনিযুক্ত কোমল পানীয় অতিরিক্ত পান না করাই নিরাপদ। শিশুদের ক্ষেত্রে মাতাপিতা যদি অতিরিক্ত চিনিযুক্ত ফিজি জাতীয় পানীয় নিয়ন্ত্রণ করেন তবেই ভাল হয় বলে গবেষকদের অভিমত।
0 comments:
Post a Comment